Header Ads Widget

Ticker

6/recent/ticker-posts

শীতকালে হাত পা ফাটার কারণ এবং এর সমাধান

হ্যালো বন্ধুরা আসসালামুয়ালাইকুম আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় অনেক ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের জানাব শীতকালীন কি সমস্যা আমার কাছে অনেক ভাই এবং বোনেরা এবং অনেকেই আছে যারা আমাকে অনেক রিকোয়েস্ট করে বলেছে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কেন ফাটল ধরে তার মধ্যে যেমন পা আছে হাত আছে নাকের মাথা গাল ফাটে বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদেরকে বলবো কি কারনে ফাটে এবং এই ফাটা কিভাবে বন্ধ করবেন আমরা অনেকেই।

শীতকালে হাত পা ফাটার কারণ এবং এর সমাধান
শীতকালে হাত পা ফাটার কারণ এবং এর সমাধান

আছি যারা শীতকালে এবং গরম কালে কখনোই কোনো ধরনের ক্রিম ব্যবহার করিনা তাদের শরীরের চামড়া উস্কোখুস্কো থাকে এবং প্রচুর পরিমানের ময়লা জমে থাকে যেমন অনেকেই আছে নিয়মিত গোসলের সময় শরীরে সাবান দেয় না দেখা যায় মাসে একদিন কিংবা সপ্তাহে দুই সপ্তাহ পর তিন সপ্তাহ পর একদিন এরকম তাদের শরীরে প্রচুর পরিমানের ময়লা জড়িত থাকে এবং যারা শরীরে নিয়মিত ঘামায় তাদের সরিলে তো আরো বেশি ময়লা জমা হয় কারণ ঘামের পড়ে কেউ যদি গোসল করে তাহলে শরীরে সাবান লাগালে পরে শরীরের ময়লা চলে যায় কারণ।

পা ফাটা দূর করার ক্রিম

ঘাম শরীরে হলে শরীরের চামড়া গুলো নরম হয় এবং তখন যদি সাবান ব্যবহার করা হয় তাহলে সাবানের শরীর শরীরের ময়লা চলে যায় তো বন্ধুরা আমাদের গরমকাল শীতকালেই সাবান ব্যবহার করা উচিত এবং শীতকালীন যারা হাত পা ফাটে এই ফাটাফাটি সমস্যাটা থাকে তাদের উদ্দেশ্যে আজকে আমার এই কথাগুলো আপনারা আমার এই টিপসগুলো যদি ফলো করেন তাহলে কখনোই আপনাদের আর হাত পা ফাটবে না মুখমন্ডল ফাটবে না তো বন্ধুরা ফাটার কারণ একটা তো আমি বললাম এরপরে হচ্ছে গিয়ে আপনাদের যাদের শরীর প্রচুর পরিমানের উস্কোখুস্কো তারা যদি নিয়মিতভাবে গরমকাল এবং শীত কালীন সময়ে সরিষার তেল মানে খাঁটি সরিষার ।

তেল ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনাদের কোনদিনই শরীরের কোন স্থানে ফাটবে না আমরা অনেকেই ভেবে থাকিস যে সরিষার তেল দিলে হয়তবা মুখের থেকে শরীর থেকে গন্ধ আসবে তৈলাক্ত তৈলাক্ত মোটেও না বন্ধুরা খাঁটি সরিষার তেলের একটা গ্রানি আলাদা তো এটা যদি আপনি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার ভালো হবে এবং এটার সাথে আপনার ঠান্ডা কাছে থাকলেও সেটা চলে যাবে এরপরে হচ্ছে যারা শীতকালে যাদের শীতকালে শরীরের হাত পা ফাটে তারা নিয়মিত কি করবেন গোসলের সময় অবশ্যই সাবান ব্যবহার করবেন সেইসব সাবান ব্যবহার করবেন যেসব এন্টিভাইরাস দূর করে থাকে যেমন ভ্যাসলিন ডেটল লাইট বয় এই ধরনের অনেক এন্টিভাইরাস দূরকারী সাবান রয়েছে আপনি যদি এগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

পা ফাটা দূর করার উপায় 

আপনার গোসলে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার শরীরের থেকে জীবাণু গুলো দূর করতে পারবেন এবং আমরা জানি শরীরের ময়লা মানে জীবন আর সেই জীবন একসাথে অনেক দিন থাকার পরে জায়গাটা উঁচু হয়ে ফেটে যেতে শুরু করে তার সাথে সাথে চামড়ার ইনফেকশন হয়ে যায় তো বন্ধুরা গোসল করার পরবর্তী সময়ে আপনাকে যেটা করতে হবে শরীরের হাত পা ভিজা ভিজা অবস্থায় থাকা ভ্যাসলিন জাতীয় কিংবা তেল অলিভ অয়েল অথবা সরিসাতেল এগুলো ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার শরীরের ফাটা স্থান দূর হয়ে যাবে এবং সেটা আস্তে আস্তে ভেতর থেকে সেরে উঠবে এবং শুধু একবার না আপনি যতবার হাত-পা ধুবেন ততোবারই আপনি ভ্যাসলিন বা আপনি যেটা লাগাতে পছন্দ করেন একটু তৈলাক্ত জাতীয় সেটা লাগাবেন এবং ঘুমাতে ।

হাত পা কাপার কারণ কি

যাওয়ার সময় অবশ্যই বেশি করে ফাটলের স্থানে টিপে টিপে সরিষা তেল অথবা ভেসলিন লাগিয়ে রাতে ঘুমাবেন এবং সকালবেলা উঠে আবার হাত পা ধুয়ে ওগুলো দিবেন এরকম ভাবে নিয়মিত আপনি করতে পারো আপনার ফাটা স্থান গুলো বন্ধ হয়ে যাবে বন্ধুরা বাচ্চারা আছে যাদের শীতকালীন সময় মুখটা ফেটে চৌচির হয়ে যায় দেখা যায় একটা সময় ফেটে ফেটে গাল থেকে চামড়া উঠতে শুরু করে অনেক বাচ্চারা আছে যাদের নাক ফাটিয়ে হাতের উপরের অংশ ফাটে কোন বাচ্চাদের মোটা হয়ে থাকে তাহলে তো তার শরীরের অনেক স্থানে ফাটতে শুরু করে বন্ধুরা আজকের আর্টিকেলে আমিন বড়দের এবং ছোটদের বিষয়ে আলোচনা করতেছি আপনারা আমার টিপস গুলো ফলো করবেন তো বন্ধুরা বাচ্চাদের জন্য যেটা করতে হবে বাজারে এখন অনেক ধরনের।

হাত পা ফাটা দূর করার উপায়

ভালো এবং খারাপ প্রোডাক্টের হয়েছে আমি আপনাদের জন্য কিছু প্রোডাক্ট সাজেস্ট করবো যেগুলো ব্যবহার করলে আপনার বাচ্চার স্কিন থাকবে খুব তুলতুলে এবং সুন্দর আপনি যদি আমার এই কথাগুলো ভালভাবে বুঝতে পারেন তাহলে আপনার বাচ্চার জীবন এবং তার সুন্দর গঠন তৈরিতে আপনার অবদান টাই বেশি থাকবে তো বন্ধুরা বাচ্চাদের যখন গোসল করান তখন গোসলের আগে ওই সব বাচ্চাদের শরীরে বেশি করে অলিভ অয়েল অথবা সরিষার তেল মাখিয়ে নেবে বেশি বেশি করে এবং কিছুটা সময় রোদ্রে রেখে দিবেন যাতে করে ওই ফাটা অংশে তেল ঢুকে যেতে পারে এবং রোদ্রে থাকলে পরে শরীরের ফাটা ফাটল ধরা চামড়াগুলো মরে যেতে সাহায্য করে আপনি যখন গোসল করাবেন আপনার বাচ্চাকে তখন অবশ্যই আপনি সেভলন সাবান অথবা।

পা ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে

ডেটল সাবান আপনার বাচ্চার জন্য ব্যবহার করবেন এবং সব থেকে বেশি ভালো হবে আপনি জনসনের যে সাবানটা আছে বডি শ্যাম্পুটা আছে ওই লিখিত ব্যবহার করতে পারেন তাতে করে আপনার সন্তানের এবং গোসলের পর পরই বাচ্চার শরীরে আপনি লাগাবেন যারা পছন্দ করেন তারা তিন লাগাবেন আর না হয় কোন নামে একটি ইন্ডিয়ান বাচ্চাদের বডি লোশন আছে যেটা আমি আমার বাচ্চাকে লাগিয়েছি এবং তার স্কিনে ধরনের ফাটার সমস্যা ছিল শুধু হাত-পায়ে নয় আমি তার শরীরে পুরোটাতেই লাগিয়েছি কারণ ওটা শুধু স্কিনের জন্য আমি এনেছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে আমি দেখতে পারি যে ওটাতে পরিমাণে অনেক বেশি থাকে আমি আমার।

হাতের আঙুল ফাটা

বাচ্চাকে পুরো শরীরে লাগিয়েছিলাম তাতে করে আমার বাচ্চার শরীরের যে ফাটার সমস্যা ছিল সেটা দূর হয়ে গেছে এবং আমি আমার অনেক আত্মীয় স্বজনদের এটা ব্যবহারের জন্য সাজেস্ট করেছি এবং তারাও ব্যবহার করে খুবই উপকৃত হয়েছে আপনি এটা অবশ্যই ব্যবহার করবেন এবং অন্য একটি হল অলিভ অয়েল অলিভ অয়েল বলতে আমরা অনেক ধরনের তেল বুঝে থাকি কিন্তু এর মধ্যে বিশেষ কিছু তেল আছে যেমন ধরেন জলপাইয়ের তেল অলিভ অয়েল টা আছে সেটা শরীরের জন্য খুবই ভাল একটি তেল আমরা এই তিনটার গন্ধ অনেকেই সহ্য করতে পারি না কিন্তু আমি বলব আপনারা একবার যদি সহ্য করে ব্যবহার করতে শুরু করেন তাহলে 100% গ্রান্টি দিয়ে আমি বলতে পারি সারাজীবন আপনি ওই তেলটা ব্যবহার করতে বাধ্য থাকবেন কারণ ওই দিনটাতে।

হাত ফাটার কারণ

এত পরিমাণে রূপক রীতি ও পাবেন আপনি যে আপনি ওটা হাতছাড়া করতে চাবেন না আমি এটা আমার ঘরের সবাইকে ব্যবহারের জন্য এনে দিয়েছি আমি যখন থেকে এটা রূপক রীতি ও পেয়েছি তখন থেকেই আমি এটা আমার পরিবারের সবাইকে ব্যবহার করতে বাধ্য করেছি এবং তারা এখন নিজ ইচ্ছাকৃতভাবেই এটা ব্যবহার করে আর মাছের মধ্যে আমি আমার বড় বাচ্চাদের এবং আমার ছোট বাচ্চাটাকে এই অলিভ অয়েল টা লাগাই শুধু ভাত পায়না পুরো শরীরে এবং মুখমন্ডলে বন্ধুরা আমি একটা কথা বলে রাখি কখনোই এই ধরণের তেল বাচ্চাদের মাথায় ব্যবহার করবেন না কারণ অনেকের বাচ্চার মাথা শীতকালীন সময় ছাড়াও গরমকালেও মাথার চামড়া ফেটে যায় কখনোই মাথার ফাটার জন্য এই তেল ব্যবহার করবেন না আপনি মাথা ফাটার জন্য সবসময় সরিষার তেল টা ব্যবহার করবেন এবং এই সরিষা তেল টা যদি আপনি আপনার বাচ্চাকে নিয়মিত ভাবে ব্যবহার করতে থাকেন তাহলে আপনার বাচ্চার ঠান্ডা কখন থাকবেন এবং ঠাণ্ডা হলে সেটা নিয়ন্ত্রণে চলে।

পা ফাটার ঘরোয়া চিকিৎসা

আসবে বন্ধুরা আমি যে টিপস গুলো দিয়েছি আপনি যদি এই টিপস অনুযায়ী চলতে পারেন এবং এগুলো ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আমি আশাকরি আপনার সমস্যা থেকে সমাধান পাবেন তো বন্ধুরা আমার আর্টিকেলটি কেমন লেগেছে এগুলো অবশ্যই আমাকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন এবং এই ধরনের কিছু মেসেজ পেতে অবশ্যই আমাকে ইনবক্স করবেন তো বন্ধুরা ভালো থাকবেন আজকে আমি আমার কথাগুলো এখানে শেষ করছি কথা হবে অন্য একটি পোস্টে ধন্যবাদ।

Post a Comment

0 Comments